ট্রাম্প কার্টুন ভাইরাল, কানাডিয়ান কার্টুনিস্ট বহিস্কার
https://bd.toonsmag.com/2019/07/blog-post_51.html
কানাডিয়ান এক জন বিখ্যাত কার্টুনিস্টকে চাকরিচুত্য করা হল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কে বিদ্রুপ করে অঙ্কিত তার একটি কার্টুন ভাইরাল হওয়ায়। মাইকেল ডি আডার কে তার কর্মচু্ক্তি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে কারন বিতর্কিত তার সেই কার্টুনটি তে দেখা যায় যে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নির্বিকারচিত্তে দাড়ানো আর পাশে পানিতে ডুবে পড়ে আছে দুই অভিবাসী অস্কার আলবার্তো এবং তার কন্যার নিথর মৃতদেহ।
শিরোনামে বহিস্কার কথাটি উল্লেখ করা হয়েছে তবে যথাপযোক্তভাবে বলতে গেলে আডারের সাথে নিউব্রুন্স উইক নামক ব্যক্তিগত ভাবে চালিত একটি প্রকাশনা সংস্থা, কানাডায় অবস্থিত ব্রুন্সউইক নিউজ এর কর্মচুক্তিকে সমাপ্ত করা হয়েছে। এর প্রধান মালিক জেমস কে ইরভিং কানাডার অন্যতম একজন বিত্তশালী ব্যক্তি। তথাপি তিনি ও তার পরিবারের অধীনে প্রচুর প্রভাব ও সম্পদ বিরাজমান রয়েছে যার অধিকাংশেরই আমেরিকার সাথে লেনদেনজনিত। তাই যখন তাদের ছোট পত্রিকাগুলো উক্ত রাজনৈতিক কার্টুনটি ছাপে এবং তা দ্রুত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ছড়িয়ে পড়ে ফলাফলস্বরুপ ট্রাম্পের বিদ্বেষপুর্ন মনোভাব এবং অভিবাসীদের প্রতি তার অমানবিক আচরণ প্রকাশ করার দায়ে কোন না কোন ভাবে ক্ষতি পূরণ দিতেই হল।
মাইকেল ডে আডার এর জন্ম, বাল্যকাল, শিক্ষা গ্রহণ সবই হয়েছ নিউ ব্রুন্সউইক প্রদেশে এবং ব্রুন্সউইক নিউজে নিয়মিত তার কাজ প্রকাশ হত। ব্রুন্সউইক নিউজের আওতাভুক্ত সেইন্ট জন টেলিগ্রাফ জার্নাল, দা মংকটন ডেইলি গ্লেনার, মন্কটন টাইমস এন্ড ট্রান্সক্রিপট একইসাথে আডারকে তাদের চুক্তি থেকে নিস্কাশিত করেছে। উইকিপিডিয়া মতে, ডি আডার সপ্তাহে গড়ে প্রায় ১০ টি কার্টুন আঁকেন এবং তার প্রায় লহ্মাধিক পাঠক রয়েছে। তিনি কানাডার সবচেয়ে জনপ্রিয় একজন কার্টুনিস্ট রুপে সমাদৃত। এছাড়াও উইকিপিডিয়া অনুসারে, ডি আডার কানাডিয়ান সম্পাদকীয় কার্টুনিস্ট সংস্থার প্রাক্তন প্রধান। ২০১৩ সালে তিনি ন্যাশনাল কার্টুনিস্ট সোসাইটি, নর্থ আমেরিকা থেকে রিউবেন এওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত হন। মনোনয়ন প্রাপ্ত কার্টুনে দেখা যায় যে, এন আর এর (জাতীয় বন্দুক সংস্থা) হাতে স্ট্যাচু অব লিবার্টি মাথায় বন্দুক তাক করা অবস্থায়।
শিরোনামে বহিস্কার কথাটি উল্লেখ করা হয়েছে তবে যথাপযোক্তভাবে বলতে গেলে আডারের সাথে নিউব্রুন্স উইক নামক ব্যক্তিগত ভাবে চালিত একটি প্রকাশনা সংস্থা, কানাডায় অবস্থিত ব্রুন্সউইক নিউজ এর কর্মচুক্তিকে সমাপ্ত করা হয়েছে। এর প্রধান মালিক জেমস কে ইরভিং কানাডার অন্যতম একজন বিত্তশালী ব্যক্তি। তথাপি তিনি ও তার পরিবারের অধীনে প্রচুর প্রভাব ও সম্পদ বিরাজমান রয়েছে যার অধিকাংশেরই আমেরিকার সাথে লেনদেনজনিত। তাই যখন তাদের ছোট পত্রিকাগুলো উক্ত রাজনৈতিক কার্টুনটি ছাপে এবং তা দ্রুত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ছড়িয়ে পড়ে ফলাফলস্বরুপ ট্রাম্পের বিদ্বেষপুর্ন মনোভাব এবং অভিবাসীদের প্রতি তার অমানবিক আচরণ প্রকাশ করার দায়ে কোন না কোন ভাবে ক্ষতি পূরণ দিতেই হল।
মাইকেল ডে আডার এর জন্ম, বাল্যকাল, শিক্ষা গ্রহণ সবই হয়েছ নিউ ব্রুন্সউইক প্রদেশে এবং ব্রুন্সউইক নিউজে নিয়মিত তার কাজ প্রকাশ হত। ব্রুন্সউইক নিউজের আওতাভুক্ত সেইন্ট জন টেলিগ্রাফ জার্নাল, দা মংকটন ডেইলি গ্লেনার, মন্কটন টাইমস এন্ড ট্রান্সক্রিপট একইসাথে আডারকে তাদের চুক্তি থেকে নিস্কাশিত করেছে। উইকিপিডিয়া মতে, ডি আডার সপ্তাহে গড়ে প্রায় ১০ টি কার্টুন আঁকেন এবং তার প্রায় লহ্মাধিক পাঠক রয়েছে। তিনি কানাডার সবচেয়ে জনপ্রিয় একজন কার্টুনিস্ট রুপে সমাদৃত। এছাড়াও উইকিপিডিয়া অনুসারে, ডি আডার কানাডিয়ান সম্পাদকীয় কার্টুনিস্ট সংস্থার প্রাক্তন প্রধান। ২০১৩ সালে তিনি ন্যাশনাল কার্টুনিস্ট সোসাইটি, নর্থ আমেরিকা থেকে রিউবেন এওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত হন। মনোনয়ন প্রাপ্ত কার্টুনে দেখা যায় যে, এন আর এর (জাতীয় বন্দুক সংস্থা) হাতে স্ট্যাচু অব লিবার্টি মাথায় বন্দুক তাক করা অবস্থায়।
উৎস: টুনস ম্যাগ