শিশুদের রং তুলিতে ফুটে উঠেছে রূপসী বাংলা
সালমান হাসান বিডি.টুনসম্যাগ.কম গ্রামের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। সেই নদীর অথৈ জলে নাও বেয়ে চলেছে মাঝি। শেষ বিকেলে দরের নীল আকাশ থেকে যেন ...
https://bd.toonsmag.com/2014/10/blog-post_52.html
সালমান হাসান
বিডি.টুনসম্যাগ.কম
গ্রামের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। সেই নদীর অথৈ জলে নাও বেয়ে চলেছে মাঝি। শেষ বিকেলে দরের নীল আকাশ থেকে যেন লুকিয়ে দেখছে সূর্য। আবহমান গ্রাম বাংলার এ চিত্র নিপুনভাবে তুলে ধরেছে ৯ বছরের ছোট শিশু মোহসিনা ইসলাম। তার এ নান্দনিক চিত্রকর্ম তাই শোভা পাচ্ছে চারুতীর্থের প্রদর্শনীতে।
যশোর ইন্সটিটিউটের শিশু চিত্ত বিনোদন কেন্দ্রের গ্যালারিতে গ্রাম বাংলার রূপসী চিত্র কোমল হাতের রং তুলিতে যেন প্রাণ পেয়েছে। মনজুড়ানো এ রকম ৬০টি ছবি চারুতীর্থ ফাইন আর্ট ইন্সটিটিউট তাদের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রদর্শন করেছে। শিশু শিল্পীরা জল রঙ, অয়েল প্যাস্টেল (মোমের রঙ) কাঠ পেন্সিলের রঙে মনের মাধুরি মিশিয়ে গ্রাম বাঙলার চিরচেনা প্রাকৃতিক দৃশ্য ক্যানভাসে ফুটিয়ে তুলেছে। আবহমান কাল থেকে চলে আসা শ্যামল বাংলার চিরায়ত কৃষ্টি, কালচার, প্রাকৃতির শোভা ফুটে উঠেছে ক্ষুদে শিল্পীদের রঙ তুলির আঁচড়ে নান্দনিক চিত্রকর্মগুলো প্রতিটি যেন চিরায়ত রূপসি বাংলার প্রতিছবি।
কোমল হাতের সুনিপুন ছোঁয়ায় আঁকা ছবিগুলো প্রতিনিধিত্ব করে সার্বজনীন সব প্রথা রীতি-নীতি। প্রতিটি চিত্রকর্মজুড়ে রয়েছে চিরহরিতের দেশ সোনার বাংলার চিরচেনা দৃশ্য ফসল ভরা মাঠের বুকচিরে বয়ে যাওয়া নদী, দিগন্ত বিস্তৃত ধান ক্ষেত। ফসল তোলার দৃশ্য, নবান্নের উৎসব, খেজুর গাছে রসের ভাড়। পালতোলা নৌকা, কলস কাঁখে গায়ের বধূ, পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া ঝরণা, মঙ্গল শোভাযাত্রা আদিবাসী নারী প্রভৃতি।
চারুতীর্থ আয়োজিত তিন দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন প্রদর্শনীর প্রধান অতিথি যশোর ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক শেখ রবিউল আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর পিটিআই এর চারু ও কারুকলার ইন্সট্রাক্টর রাউফার রহিম।
বিডি.টুনসম্যাগ.কম
গ্রামের বুক চিরে বয়ে গেছে নদী। সেই নদীর অথৈ জলে নাও বেয়ে চলেছে মাঝি। শেষ বিকেলে দরের নীল আকাশ থেকে যেন লুকিয়ে দেখছে সূর্য। আবহমান গ্রাম বাংলার এ চিত্র নিপুনভাবে তুলে ধরেছে ৯ বছরের ছোট শিশু মোহসিনা ইসলাম। তার এ নান্দনিক চিত্রকর্ম তাই শোভা পাচ্ছে চারুতীর্থের প্রদর্শনীতে।
যশোর ইন্সটিটিউটের শিশু চিত্ত বিনোদন কেন্দ্রের গ্যালারিতে গ্রাম বাংলার রূপসী চিত্র কোমল হাতের রং তুলিতে যেন প্রাণ পেয়েছে। মনজুড়ানো এ রকম ৬০টি ছবি চারুতীর্থ ফাইন আর্ট ইন্সটিটিউট তাদের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রদর্শন করেছে। শিশু শিল্পীরা জল রঙ, অয়েল প্যাস্টেল (মোমের রঙ) কাঠ পেন্সিলের রঙে মনের মাধুরি মিশিয়ে গ্রাম বাঙলার চিরচেনা প্রাকৃতিক দৃশ্য ক্যানভাসে ফুটিয়ে তুলেছে। আবহমান কাল থেকে চলে আসা শ্যামল বাংলার চিরায়ত কৃষ্টি, কালচার, প্রাকৃতির শোভা ফুটে উঠেছে ক্ষুদে শিল্পীদের রঙ তুলির আঁচড়ে নান্দনিক চিত্রকর্মগুলো প্রতিটি যেন চিরায়ত রূপসি বাংলার প্রতিছবি।
কোমল হাতের সুনিপুন ছোঁয়ায় আঁকা ছবিগুলো প্রতিনিধিত্ব করে সার্বজনীন সব প্রথা রীতি-নীতি। প্রতিটি চিত্রকর্মজুড়ে রয়েছে চিরহরিতের দেশ সোনার বাংলার চিরচেনা দৃশ্য ফসল ভরা মাঠের বুকচিরে বয়ে যাওয়া নদী, দিগন্ত বিস্তৃত ধান ক্ষেত। ফসল তোলার দৃশ্য, নবান্নের উৎসব, খেজুর গাছে রসের ভাড়। পালতোলা নৌকা, কলস কাঁখে গায়ের বধূ, পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া ঝরণা, মঙ্গল শোভাযাত্রা আদিবাসী নারী প্রভৃতি।
চারুতীর্থ আয়োজিত তিন দিনব্যাপী চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন প্রদর্শনীর প্রধান অতিথি যশোর ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক শেখ রবিউল আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর পিটিআই এর চারু ও কারুকলার ইন্সট্রাক্টর রাউফার রহিম।