জাদুঘরে শিশু-কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
মমতা হক, বিডি.টুনসম্যাগকম :. আমাদের স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমার্থক। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অভ্যুদ্...
https://bd.toonsmag.com/2014/08/blog-post_59.html
মমতা হক, বিডি.টুনসম্যাগকম :. আমাদের স্বাধীনতা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমার্থক। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অভ্যুদ্বয়ের পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদান। স্বাধীনতার এই মহানায়ককে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নৃশংস ও জঘন্যভাবে হত্যা করে কতিপয় কুলাঙ্গার। স্বাধীনতার পাঠ জানার জন্য যেমন জানা প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুকে। তেমনিভাবে তাকে হত্যার নৃশংসতাও স্মরণে আনা প্রয়োজন। যাতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে কারা নিজেদের হীনস্বার্থ চরিতার্থ করার প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। এবারের ১৫ আগস্ট ছিল স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৯তম শাহাদতবার্ষিকী।
সারাদেশেই যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয় জাতীয় শোক দিবস ২০১৪। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এবং আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০টায় আহসান মঞ্জিল জাদুঘর প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয়েছিল শিশু-কিশোদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
প্রতিযোগিতায় শিশু শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর প্রায় ৫০০ শিশু-কিশোর অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত বিষয় ছিল উন্মুক্ত এবং ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত কিশোরদের বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ।’ আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের পাশাপাশি সিলেট ওসমানী জাদুঘর, চট্টগ্রাম জিয়া স্মৃতি জাদুঘর এবং ময়মনসিংহ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালায়ও একই সঙ্গে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শিশু-কিশোর সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় অবদান এবং ১৫ আগস্টে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের অবহিত করতে এ ধরনের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রতিযোগিতা এবং অংশগ্রহণমূলক এ ধরনের কর্মকাণ্ড শিশু-কিশোরদের মুক্তিযুক্ত সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলবে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মতো এ ধরনের প্রতিযোগিতা আরো বেশি করে আয়োজন করা গেলে শিশু-কিশোররা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি এম. আজিজুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী।
সারাদেশেই যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয় জাতীয় শোক দিবস ২০১৪। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এবং আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০টায় আহসান মঞ্জিল জাদুঘর প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয়েছিল শিশু-কিশোদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
প্রতিযোগিতায় শিশু শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণীর প্রায় ৫০০ শিশু-কিশোর অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত বিষয় ছিল উন্মুক্ত এবং ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত কিশোরদের বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ।’ আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের পাশাপাশি সিলেট ওসমানী জাদুঘর, চট্টগ্রাম জিয়া স্মৃতি জাদুঘর এবং ময়মনসিংহ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালায়ও একই সঙ্গে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। শিশু-কিশোর সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় অবদান এবং ১৫ আগস্টে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের অবহিত করতে এ ধরনের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। প্রতিযোগিতা এবং অংশগ্রহণমূলক এ ধরনের কর্মকাণ্ড শিশু-কিশোরদের মুক্তিযুক্ত সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলবে। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মতো এ ধরনের প্রতিযোগিতা আরো বেশি করে আয়োজন করা গেলে শিশু-কিশোররা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সভাপতি এম. আজিজুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী।