প্রথিতযশা কার্টুনিস্ট আর কে লক্ষণ আর নেই
বিডি.টুনসম্যাগ.কম নিউজ ডেস্ক : ভারতের প্রথিতযশা কার্টুনিস্ট আর কে লক্ষণ আর নেই। সোমবার পুণের দীননাথ মঙ্গেশকর হাসপাতাল থেকে চিরবিদায় নিল...
https://bd.toonsmag.com/2015/01/27459.html
বিডি.টুনসম্যাগ.কম
নিউজ ডেস্ক : ভারতের প্রথিতযশা কার্টুনিস্ট আর কে লক্ষণ আর নেই। সোমবার পুণের দীননাথ মঙ্গেশকর হাসপাতাল থেকে চিরবিদায় নিলেন ভারতের এই কিংবদন্তি কার্টুনিস্ট।
মূত্রনালিতে সংক্রমিত হয়ে ১৭ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লক্ষণ। গত সপ্তাহে লক্ষণের দুটি কিডনিই বিকল হয়ে পড়ে। চারটি ডায়ালাইসিস দিয়ে লক্ষণকে বাঁচানোর চেষ্টা করছিলেন চিকিৎসকরা। প্রথমদিকে কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের সাহায্য নিতে হলেও পরে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে ভেন্টিলেশন খুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শনিবার হঠাৎ শরীরের অবস্থা অবনতি হলে ফের চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎকরা। কিন্তু লক্ষণের শরীর আর ডায়ালাইসিস নিতে পারেনি। সোমবার দুপুরে ৯৪ বছরের লক্ষণ ইহজীবনের লক্ষণরেখা পেরিয়ে পাড়ি জমান না ফেরার দেশে।
ভারতের ইতিহাসে লক্ষ্মণ বেঁচে থাকবেন তাঁর সৃষ্ট ‘কমন ম্যান’ চরিত্রের জন্য৷ সাধারণ ভারতীয় নাগরিকের এই চরিত্র দিয়েই তিনি রাজনীতিকদের বারংবার ব্যঙ্গবিদ্রূপ করেছেন।
জওহরলাল নেহরু থেকে শুরু করে ইন্দিরা গান্ধী, জরুরি অবস্থা থেকে অটলবিহারী বাজপেয়ীর জমানা, কাউকেই তিনি ছেড়ে কথা বলেননি। সকলকে নিয়েই শ্লেষাত্মক কার্টুন আঁকার সহজাত ক্ষমতা ও সাহস দেখিয়েছিলেন তিনি।
১৯২৪ সালে মহীশূরে এক তামিল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন লক্ষণ। ব্লিৎস ম্যাগাজিন থেকেই শুরু হয় তাঁর চমকপ্রদ কেরিয়ার। এরপর ফ্রি প্রেস জার্নাল। এর পর যোগ দেন টাইমস অফ ইন্ডিয়ায়। এই সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় প্রকাশিত তাঁর আঁকা কার্টুন লক্ষণকে প্রবাদে পরিণত করে। তবে শুধু রাজনৈতিক কার্টুনই নয়। তার বাইরেও কার্টুন চরিত্র সৃজনে অতুলনীয় ছিলেন লক্ষণ। তাঁর আঁকা এশিয়ান পেইন্টসের ‘গাট্টু’ ভারতীয় কৈশোরের প্রতীক হয়ে আছে।
আর কে লক্ষণ ২০০৫ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান। তিনি প্রয়াত সাহিত্যিক আর কে নারায়ণের ভাই।
নিউজ ডেস্ক : ভারতের প্রথিতযশা কার্টুনিস্ট আর কে লক্ষণ আর নেই। সোমবার পুণের দীননাথ মঙ্গেশকর হাসপাতাল থেকে চিরবিদায় নিলেন ভারতের এই কিংবদন্তি কার্টুনিস্ট।
মূত্রনালিতে সংক্রমিত হয়ে ১৭ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন লক্ষণ। গত সপ্তাহে লক্ষণের দুটি কিডনিই বিকল হয়ে পড়ে। চারটি ডায়ালাইসিস দিয়ে লক্ষণকে বাঁচানোর চেষ্টা করছিলেন চিকিৎসকরা। প্রথমদিকে কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের সাহায্য নিতে হলেও পরে শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে ভেন্টিলেশন খুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শনিবার হঠাৎ শরীরের অবস্থা অবনতি হলে ফের চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎকরা। কিন্তু লক্ষণের শরীর আর ডায়ালাইসিস নিতে পারেনি। সোমবার দুপুরে ৯৪ বছরের লক্ষণ ইহজীবনের লক্ষণরেখা পেরিয়ে পাড়ি জমান না ফেরার দেশে।
ভারতের ইতিহাসে লক্ষ্মণ বেঁচে থাকবেন তাঁর সৃষ্ট ‘কমন ম্যান’ চরিত্রের জন্য৷ সাধারণ ভারতীয় নাগরিকের এই চরিত্র দিয়েই তিনি রাজনীতিকদের বারংবার ব্যঙ্গবিদ্রূপ করেছেন।
জওহরলাল নেহরু থেকে শুরু করে ইন্দিরা গান্ধী, জরুরি অবস্থা থেকে অটলবিহারী বাজপেয়ীর জমানা, কাউকেই তিনি ছেড়ে কথা বলেননি। সকলকে নিয়েই শ্লেষাত্মক কার্টুন আঁকার সহজাত ক্ষমতা ও সাহস দেখিয়েছিলেন তিনি।
১৯২৪ সালে মহীশূরে এক তামিল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন লক্ষণ। ব্লিৎস ম্যাগাজিন থেকেই শুরু হয় তাঁর চমকপ্রদ কেরিয়ার। এরপর ফ্রি প্রেস জার্নাল। এর পর যোগ দেন টাইমস অফ ইন্ডিয়ায়। এই সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় প্রকাশিত তাঁর আঁকা কার্টুন লক্ষণকে প্রবাদে পরিণত করে। তবে শুধু রাজনৈতিক কার্টুনই নয়। তার বাইরেও কার্টুন চরিত্র সৃজনে অতুলনীয় ছিলেন লক্ষণ। তাঁর আঁকা এশিয়ান পেইন্টসের ‘গাট্টু’ ভারতীয় কৈশোরের প্রতীক হয়ে আছে।
আর কে লক্ষণ ২০০৫ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান। তিনি প্রয়াত সাহিত্যিক আর কে নারায়ণের ভাই।