চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৯০তম জন্মদিন আজ
বিডি.টুনসম্যাগ.কম বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৯০তম জন্মবার্ষিকী আজ রোববার। ১৯২৪ সালের এই দিনে তিনি নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে ...
https://bd.toonsmag.com/2014/08/blog-post_99.html
বিডি.টুনসম্যাগ.কম
বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৯০তম জন্মবার্ষিকী আজ রোববার।
১৯২৪ সালের এই দিনে তিনি নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে নড়াইল এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালায় জেলা প্রশাসন ও এস এম সুলতান ফাউন্ডেশন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শিল্পীর কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, আলোচনাসভা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান। ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট তৎকালীন মহকুমা শহর নড়াইলের চিত্রা নদীর পাশে সবুজ-শ্যামল ছায়া ঘেরা মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পিতা মো. মেছের আলি ও মাতা মোছা. মাজু বিবি। চেহারার সঙ্গে মিলিয়ে মাতাপিতা আদর করে নাম রেখেছিলেন লাল মিয়া।
১৯৫০ সালে ইউরোপ সফরের সময় যৌথ প্রদর্শনীতে তার ছবি সমকালীন বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসো, ডুফি, সালভাদর দালি, পলক্লি, কনেট, মাতিসের ছবির সঙ্গে প্রদর্শিত হয়। সুলতানই একমাত্র এশীয় শিল্পী, যার ছবি এসব শিল্পীর ছবির সঙ্গে প্রদর্শিত হয়েছে।
কালোত্তীর্ণ এই চিত্রশিল্পীকে ১৯৮২ সালে একুশে পদক, ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের রেসিডেন্স আর্টিস্ট হিসেবে স্বীকৃতি, ১৯৮৬ সালে চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননা এবং ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।
৭০ বছরের জীবনে তিনি তুলির আঁচড়ে দেশ, মাটি, মাটির গন্ধ আর ঘামেভেজা মেহনতি মানুষের সঙ্গে নিজেকে একাকার করে সৃষ্টি করেছেন পাটকাটা, ধানকাটা, ধানঝাড়া, জলকে চলা, চরদখল, গ্রামের খাল, মৎস্য শিকার, গ্রামের দুপুর, নদী পারাপার, ধানমাড়াই, জমি কর্ষণে যাত্রা, মাছধরা, নদীর ঘাটে, ধানভানা, গুণ টানা, ফসল কাটার ক্ষণে, শরতের গ্রামীণ জীবন, শাপলা তোলার মতো বিখ্যাত সব ছবি।
অসুস্থ অবস্থায় ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বরেণ্য এই চিত্রশিল্পী। প্রিয় জন্মভূমি নড়াইলের কুড়িগ্রামে তাকে দাফন করা হয়।
বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ৯০তম জন্মবার্ষিকী আজ রোববার।
১৯২৪ সালের এই দিনে তিনি নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে নড়াইল এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালায় জেলা প্রশাসন ও এস এম সুলতান ফাউন্ডেশন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শিল্পীর কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, আলোচনাসভা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান। ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট তৎকালীন মহকুমা শহর নড়াইলের চিত্রা নদীর পাশে সবুজ-শ্যামল ছায়া ঘেরা মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পিতা মো. মেছের আলি ও মাতা মোছা. মাজু বিবি। চেহারার সঙ্গে মিলিয়ে মাতাপিতা আদর করে নাম রেখেছিলেন লাল মিয়া।
১৯৫০ সালে ইউরোপ সফরের সময় যৌথ প্রদর্শনীতে তার ছবি সমকালীন বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসো, ডুফি, সালভাদর দালি, পলক্লি, কনেট, মাতিসের ছবির সঙ্গে প্রদর্শিত হয়। সুলতানই একমাত্র এশীয় শিল্পী, যার ছবি এসব শিল্পীর ছবির সঙ্গে প্রদর্শিত হয়েছে।
কালোত্তীর্ণ এই চিত্রশিল্পীকে ১৯৮২ সালে একুশে পদক, ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকারের রেসিডেন্স আর্টিস্ট হিসেবে স্বীকৃতি, ১৯৮৬ সালে চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননা এবং ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।
৭০ বছরের জীবনে তিনি তুলির আঁচড়ে দেশ, মাটি, মাটির গন্ধ আর ঘামেভেজা মেহনতি মানুষের সঙ্গে নিজেকে একাকার করে সৃষ্টি করেছেন পাটকাটা, ধানকাটা, ধানঝাড়া, জলকে চলা, চরদখল, গ্রামের খাল, মৎস্য শিকার, গ্রামের দুপুর, নদী পারাপার, ধানমাড়াই, জমি কর্ষণে যাত্রা, মাছধরা, নদীর ঘাটে, ধানভানা, গুণ টানা, ফসল কাটার ক্ষণে, শরতের গ্রামীণ জীবন, শাপলা তোলার মতো বিখ্যাত সব ছবি।
অসুস্থ অবস্থায় ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বরেণ্য এই চিত্রশিল্পী। প্রিয় জন্মভূমি নড়াইলের কুড়িগ্রামে তাকে দাফন করা হয়।